ভারতের উত্তর প্রদেশের আগ্রায় অবস্হিত একটি রাজকীয় সমাধি হচ্ছে তাজমহল। এটা নির্মান করেন মুঘল সম্রাট শাহজাহান তার স্ত্রী আরজুমান্দ বানু বেগমের স্মৃতির উদ্দেশে যিনি মুমতাজ মহল নামে পরিচিত। সৌধটি একটি অপূর্ব নিদর্শন আর এটার নির্মান শুরু হয়েছিল ১৬৩২ খ্রীস্টাব্দে এবং সম্পুর্ন হয়েছিল ১৬৫৩ সালে।
উস্তাদ আহমেদ লাহুরি তাজমহলের নকশাকারক ছিলেন। এর নির্মান শৈলীতে পারস্য, তুরস্ক, ভারতীয় ও ইসলামী স্হাপত্য শিল্পের সম্মিলন ঘটানো হয়েছে।
তাজমহল একটি সাদা মার্বেল পাথরের জটিল অখন্ড স্হাপত্য।
১৯৮৩ সালে এটি ইউনেস্কোর বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী হিসেবে স্হান নেয়। বিশ্বের সপ্তম আশ্চর্যের একটি হচ্ছে তাজমহল। সম্রাট শাহজাহান তার স্ত্রী মুমতাজ মহলের মৃত্যুতে প্রচন্ড শোকাহত হয়ে পড়েন এবং ১৬৩১ সালে তাজমহলের নির্মান কাজ শুরু হয়।তাজমহল তৈরী করা হয়েছে হুমায়ুনের মাজার, দিল্লীর জামা মসজিদ এবং ইমামদ্দৌলার মাজারের নকশা অনুযায়ী। তাজমহলের সামনের চত্বরে একটি চারবাগ বাগান করা হয়েছিল এবং বাগানটি ১৬টি বাগানে বিভক্ত করা হয়েছিল। বাগানের মাঝখানে একটি উচু মার্বেল পাথরের চৌবাচ্চা বসানো আছে।
বাগানে আরো বেশকিছু বৃক্ষশোভিত রাস্তা ও ঝর্না আছে। কালে কালে মুঘলদের অবক্ষয়ের সাথে সাথে বাগানেরও অবক্ষয় ঘটে। ইংরেজ আমলে ইংরেজরা তাজমহলের রক্ষনের দ্বায়িত্ব নেয় এবং বাগানের রুপ দেয়া হয় লন্ডনের বাগানের অনুরপ। তাজমহল মুলত সাদা মার্বেল পাথরে তৈরী এবং মূল কাঠামোটি বিশাল এবং কয়েক কক্ষ বিশিষ্ট। মুমতাজ মহল ও শাহজাহানের স্মৃতিফলক প্রধান কক্ষটিতে বসানো হয়েছে। ইমারতটিতে চারটি মিনার রয়েছে। সমাধির উপরে মার্বেল পাথরের বড় গম্বুজ আছে। সমাধির প্রবেশপথে ধনুক আকৃতির দরজা রয়েছে। তাজমহল ৫৫ মিটার লম্বা আর সমাধিটি ব্যাসে ১৮ মিটার এবং উচ্চতায় ২৪ মিটার। তাজমহল ৫৫ মিটার লম্বা আর সমাধিটি ব্যাসে ১৮ মিটার এবং উচ্চতায় ২৪ মিটার। তাজমহল তৈরী করা হয়েছে সারা এশিয়া ও ভারতের বিভিন্ন উপাদান সামগ্রী দিয়ে। নির্মান কাজে ১০০০এর বেশী হাতি ব্যাবহৃত হয়েছিল মালামাল বহনের জন্য। রাজস্হান থেকে আনা হয়েছিল আলোপ্রবাহি অস্বচ্ছ মার্বেল পাথর, পান্জাব থেকে লাল,হলুদ বাবাদামি রংয়ের পাথর, কঠিন সাদা সবুজ পাথর আনা হয়েছিল চীন থেকে,সবুজ নীলাভ ফিরোজা পাথর তিব্বত থেকে, নীলকান্তমনি আনা হয়েছিল আফগানিস্তান থেকে এবং খয়েরী বা সাদা রংয়ের পাথর আনা হয়েছিল আরব থেকে। আঠাশ ধরনের মূল্যবান পাথর সাদা মার্বেল পাথরে বসানো হয়েছে। তাজমহল নির্মানে তখন খরচ হয়েছিল ৩২ মিলিয়ন রুপি কিন্তুু শ্রমিকের মজুরি এবং ভিন্ন অর্থনৈতিক যুগের কারনে এর খরচ অমূল্য
ধরা হয়।
উস্তাদ আহমেদ লাহুরি তাজমহলের নকশাকারক ছিলেন। এর নির্মান শৈলীতে পারস্য, তুরস্ক, ভারতীয় ও ইসলামী স্হাপত্য শিল্পের সম্মিলন ঘটানো হয়েছে।
তাজমহল একটি সাদা মার্বেল পাথরের জটিল অখন্ড স্হাপত্য।
১৯৮৩ সালে এটি ইউনেস্কোর বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী হিসেবে স্হান নেয়। বিশ্বের সপ্তম আশ্চর্যের একটি হচ্ছে তাজমহল। সম্রাট শাহজাহান তার স্ত্রী মুমতাজ মহলের মৃত্যুতে প্রচন্ড শোকাহত হয়ে পড়েন এবং ১৬৩১ সালে তাজমহলের নির্মান কাজ শুরু হয়।তাজমহল তৈরী করা হয়েছে হুমায়ুনের মাজার, দিল্লীর জামা মসজিদ এবং ইমামদ্দৌলার মাজারের নকশা অনুযায়ী। তাজমহলের সামনের চত্বরে একটি চারবাগ বাগান করা হয়েছিল এবং বাগানটি ১৬টি বাগানে বিভক্ত করা হয়েছিল। বাগানের মাঝখানে একটি উচু মার্বেল পাথরের চৌবাচ্চা বসানো আছে।
বাগানে আরো বেশকিছু বৃক্ষশোভিত রাস্তা ও ঝর্না আছে। কালে কালে মুঘলদের অবক্ষয়ের সাথে সাথে বাগানেরও অবক্ষয় ঘটে। ইংরেজ আমলে ইংরেজরা তাজমহলের রক্ষনের দ্বায়িত্ব নেয় এবং বাগানের রুপ দেয়া হয় লন্ডনের বাগানের অনুরপ। তাজমহল মুলত সাদা মার্বেল পাথরে তৈরী এবং মূল কাঠামোটি বিশাল এবং কয়েক কক্ষ বিশিষ্ট। মুমতাজ মহল ও শাহজাহানের স্মৃতিফলক প্রধান কক্ষটিতে বসানো হয়েছে। ইমারতটিতে চারটি মিনার রয়েছে। সমাধির উপরে মার্বেল পাথরের বড় গম্বুজ আছে। সমাধির প্রবেশপথে ধনুক আকৃতির দরজা রয়েছে। তাজমহল ৫৫ মিটার লম্বা আর সমাধিটি ব্যাসে ১৮ মিটার এবং উচ্চতায় ২৪ মিটার। তাজমহল ৫৫ মিটার লম্বা আর সমাধিটি ব্যাসে ১৮ মিটার এবং উচ্চতায় ২৪ মিটার। তাজমহল তৈরী করা হয়েছে সারা এশিয়া ও ভারতের বিভিন্ন উপাদান সামগ্রী দিয়ে। নির্মান কাজে ১০০০এর বেশী হাতি ব্যাবহৃত হয়েছিল মালামাল বহনের জন্য। রাজস্হান থেকে আনা হয়েছিল আলোপ্রবাহি অস্বচ্ছ মার্বেল পাথর, পান্জাব থেকে লাল,হলুদ বাবাদামি রংয়ের পাথর, কঠিন সাদা সবুজ পাথর আনা হয়েছিল চীন থেকে,সবুজ নীলাভ ফিরোজা পাথর তিব্বত থেকে, নীলকান্তমনি আনা হয়েছিল আফগানিস্তান থেকে এবং খয়েরী বা সাদা রংয়ের পাথর আনা হয়েছিল আরব থেকে। আঠাশ ধরনের মূল্যবান পাথর সাদা মার্বেল পাথরে বসানো হয়েছে। তাজমহল নির্মানে তখন খরচ হয়েছিল ৩২ মিলিয়ন রুপি কিন্তুু শ্রমিকের মজুরি এবং ভিন্ন অর্থনৈতিক যুগের কারনে এর খরচ অমূল্য
ধরা হয়।
তাজমহল |
No comments:
Post a Comment