Showing posts with label Tourist spots. Show all posts
Showing posts with label Tourist spots. Show all posts

Tuesday, January 29, 2019

তাজমহল

ভারতের  উত্তর প্রদেশের আগ্রায় অবস্হিত একটি রাজকীয় সমাধি হচ্ছে তাজমহল। এটা নির্মান করেন মুঘল সম্রাট শাহজাহান তার স্ত্রী আরজুমান্দ বানু বেগমের স্মৃতির উদ্দেশে যিনি মুমতাজ মহল নামে পরিচিত। সৌধটি একটি অপূর্ব নিদর্শন আর এটার নির্মান শুরু  হয়েছিল ১৬৩২ খ্রীস্টাব্দে এবং সম্পুর্ন হয়েছিল ১৬৫৩ সালে।
উস্তাদ আহমেদ লাহুরি তাজমহলের নকশাকারক ছিলেন। এর নির্মান শৈলীতে পারস্য, তুরস্ক, ভারতীয় ও ইসলামী স্হাপত্য শিল্পের সম্মিলন ঘটানো হয়েছে।
তাজমহল একটি সাদা মার্বেল পাথরের জটিল অখন্ড স্হাপত্য।
 ১৯৮৩ সালে এটি ইউনেস্কোর বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী হিসেবে স্হান নেয়। বিশ্বের সপ্তম আশ্চর্যের একটি হচ্ছে তাজমহল।  সম্রাট শাহজাহান তার স্ত্রী মুমতাজ মহলের মৃত্যুতে প্রচন্ড শোকাহত হয়ে পড়েন এবং ১৬৩১ সালে তাজমহলের নির্মান কাজ শুরু হয়।তাজমহল তৈরী করা হয়েছে হুমায়ুনের মাজার, দিল্লীর জামা মসজিদ এবং ইমামদ্দৌলার মাজারের নকশা অনুযায়ী।  তাজমহলের সামনের চত্বরে একটি চারবাগ বাগান করা হয়েছিল এবং বাগানটি ১৬টি বাগানে বিভক্ত করা হয়েছিল। বাগানের মাঝখানে একটি উচু মার্বেল পাথরের চৌবাচ্চা বসানো আছে।
বাগানে আরো বেশকিছু বৃক্ষশোভিত রাস্তা ও ঝর্না আছে। কালে কালে মুঘলদের অবক্ষয়ের সাথে সাথে বাগানেরও অবক্ষয় ঘটে। ইংরেজ আমলে ইংরেজরা তাজমহলের রক্ষনের দ্বায়িত্ব নেয় এবং বাগানের রুপ দেয়া হয় লন্ডনের বাগানের অনুরপ। তাজমহল মুলত সাদা মার্বেল পাথরে তৈরী এবং মূল কাঠামোটি বিশাল এবং কয়েক কক্ষ বিশিষ্ট। মুমতাজ মহল ও শাহজাহানের স্মৃতিফলক প্রধান কক্ষটিতে বসানো হয়েছে। ইমারতটিতে চারটি মিনার রয়েছে। সমাধির উপরে মার্বেল পাথরের বড় গম্বুজ আছে। সমাধির প্রবেশপথে ধনুক আকৃতির দরজা রয়েছে। তাজমহল ৫৫ মিটার লম্বা আর সমাধিটি ব্যাসে ১৮ মিটার এবং উচ্চতায় ২৪ মিটার। তাজমহল ৫৫ মিটার লম্বা আর সমাধিটি ব্যাসে ১৮ মিটার এবং উচ্চতায় ২৪ মিটার। তাজমহল তৈরী করা হয়েছে সারা এশিয়া ও ভারতের বিভিন্ন উপাদান সামগ্রী দিয়ে। নির্মান কাজে ১০০০এর বেশী হাতি ব্যাবহৃত হয়েছিল মালামাল বহনের জন্য। রাজস্হান থেকে আনা হয়েছিল আলোপ্রবাহি অস্বচ্ছ মার্বেল পাথর, পান্জাব থেকে লাল,হলুদ বাবাদামি রংয়ের পাথর, কঠিন সাদা সবুজ পাথর আনা হয়েছিল চীন থেকে,সবুজ নীলাভ ফিরোজা পাথর তিব্বত থেকে, নীলকান্তমনি আনা হয়েছিল আফগানিস্তান থেকে  এবং  খয়েরী বা সাদা রংয়ের পাথর আনা হয়েছিল আরব থেকে।  আঠাশ ধরনের মূল্যবান পাথর সাদা মার্বেল পাথরে বসানো হয়েছে। তাজমহল নির্মানে তখন খরচ হয়েছিল ৩২ মিলিয়ন রুপি কিন্তুু শ্রমিকের মজুরি এবং ভিন্ন অর্থনৈতিক যুগের কারনে এর খরচ অমূল্য
ধরা হয়।




তাজমহল 
 




Monday, October 30, 2017

তাজহাট জমিদার বাড়ি

তাজহাট জমিদার বাড়িটি রংপুর জেলার অদূরে তাজহাট নামক স্হানে অবস্হিত।
এটি একটা ঐতিহাসিক প্রাসাদ যা বর্তমানে যাদুঘর হিসাবে ব্যবহৃত হচ্ছে। এটি রংপুর শহর থেকে দক্ষিনপূর্ব দিকে ৩ কিলোমিটার দূরে অবস্হিত।  পর্যটকদের কাছে এটি একটা আকর্ষনিয় স্হান।
  তাজহাট জমিদার বাড়ি

ইতিহাস- বিংশ শতাব্দির শুরুর দিকে বাড়িটি মহারাজা কুমার গোপাল লাল রায় নির্মান করেন।
তিনি ছিলেন হিন্দু ও পেশায় ছিলেন একজন স্বর্নকার। মহারাজা গোপাল রায়ের মনোরোম মুকুটের জন্য এলাকাটি তাজহাট নামে পরিচিতি লাভ করে আসছে। মহারাজা গোপাল রায়ের মনোরোম মুকুটের জন্য এলাকাটি তাজহাট নামে পরিচিতি লাভ করে আসছে। ভবনটি ১৯৮৪ সাল থেকে ১৯৯১ সাল পর্যন্ত রংপুর হাইকোর্ট বাংলাদেশ সুপ্রীম একটা শাখা হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
বাংলাদেশ সরকার ১৯৯৫ সালে ভবনটিকে প্রত্নতাত্তিক স্হাপনা হিসেবে ঘোষনা করে।
  তাজহাট জমিদার বাড়ির ভিতরের অংশ
    ২০০৫  সালে বাংলাদেশ সরকার এই স্হাপনার ঐতিহাসিক গুরুত্ব অনুভব করে   রংপুর যাদুঘরটি এই ভবনের দোতালায় নিয়ে আসে।   এই বাড়ির সিড়িগুলো মার্বেল পাথরের তৈরী।
যাদুঘরে রয়েছে বেশ কয়েকটা প্রদর্শনী কক্ষ এবং এতে রয়েছে দশম ও একাদশ শতাব্দির টেরাকোটা শিল্প কর্ম।  এখানে আরো রয়েছে সংস্কৃতি ও আরবী ভাষায় লেখা বেশকিছু পান্ডুলিপি।
এছাড়া আরো রয়েছে মুঘল সম্রাট আওরঙ্গজেবের আমলের কোরান শরীফ, মহাভারত ও রামায়ন।
এর পেছনের ঘরে রয়েছে কালো পাথরের তৈরী হিন্দু দেবতা বিষ্নুদেবের মূর্তি।


  তাজহাট জমিদার বাড়ির ভিতরের অংশ
এই ভবনের  সামনে রয়েছে বিরাট মাঠ ও দুপাশে দুটি পুকুর। প্রাসাদটির প্রসস্তা প্রায় ২১০ ফুট  ও চারতলা ভবনের সমান উচু। এর গঠন প্রাচীন মুঘল স্হাপনার অনুকরনে গঠিত।
এর মাঝখানে একটা গম্বুজ রয়েছে।
এতে সর্বমোট ৩১টি সিড়ি রয়েছে এবং এর সিড়ি ও মেঝে মার্বেল পাথরে তৈরি।
রাজবাড়ির পেছন দিকে একটা গুপ্ত সিড়ি রয়েছে। এটার সঙ্গে গুগট নদীর একটা সংযোগ আছে।
এটার সঙ্গে গুগট নদীর একটা সংযোগ আছে। এটি পরে নিরাপত্তাজনিত কারনে বন্ধ করে দেয়া হয়।

Friday, August 11, 2017

আলুটিলার রহস্যগুহা

বাংলাদেশের খাখাগরাছড়ি জেলার মাটিরাংগা উপজেলায় আলুটিলা পর্যটন কেন্দ্রে একটা রহস্যময় গুহা আছে। এটা খাগরাছড়ি হতে ৭ কিলোমিটার পশ্চিমে মাটিারাংগা উপজেলায় অবস্হিত।
স্হানিয় লোকজন একে হাকড় বা দেবতার গুহা বলে। তবে এটি আলুটিলা পর্যটন কেন্দ্রে অবস্হিত বলে এটা আলুটিলা গুহা নামেই পরিচিত।এখানে একটা সুন্দর পিকনিক স্পট আছে।এখানকার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য মন ছুয়ে যায়। আলুটিলা খাগড়াছড়ি জেলার সবচেয়ে উচু পর্বত। টিলা নাম হলেও এটি আসলে পর্বত। এখান থেকে খাগরাছড়ি শহরের অনেকটা দেখা যায়। এখানের সবুজ প্রকৃতি, পাহাড়, আকাশ আর মেঘের মিতালি এক মনোরোম আবেশ তৈরী করে মনে। ঐতিহাসিকভাবে জানা যায় আগে এই পাহাড়ের নাম ছিল আরবারী পর্বত। ২য় বিশ্বযুদ্ধের পর এখানে খাদ্যাভাব দেখা দিলে এ পাহাড় থেকে আলু সংগ্রহ করে মানুষ জীবন ধারন করে, সেই থেকে এর নাম আলুটিলা হিসেবে পরিচিতি পায়।
আলুটিলার রহস্য গুহা
আলুটিলা পর্যটন কেন্দ্রে প্রবেশ- আলুটিলা রহস্যগুহায় যেতে হলে পর্যটন কেন্দ্রে নির্ধারিত টিকেট করতে হয়। প্রবেশের পরেই দুটি বিশাল বটবৃক্ষ চোখে পড়বে। এরপর ডান ও বাম দিকে দুটো রাস্তা গেছে।বাম দিকের রাস্তা দিয়ে রহস্য গুহায় যেতে হয়। ডানদিক দিয়ে যে পথ গেছে , সেদিক দিয়ে সামনে এগুলে চোখে পড়বে একটা পাহাড়ী ছোটো পথ। এপথটি নিচের দিকে নেমে গেছে।
এপথ ধরে নিচে নামলেই চোখে পড়বে একটা ছোটো পাহাড়ী ঝর্না। বামদিক দিয়ে সামনে এগুলেই রহস্যগুহার দেখা মিলবে। গুহার মুখেই দর্শনার্থীর জন্য বিশ্রামাগার রয়েছে।
গুহায় ঢোকার আগে অবশ্যই মশাল সংগ্রহ করতে হবে।

আলুটিলার রহস্য গুহা


আলুটিলার ঝর্না

Friday, July 7, 2017

মুড়াপাড়া জমিদার বাড়ী

মুূড়াপাড়া জমিদার বাড়ীটি নারায়নগন্জের রূপগন্জ থানায় অবস্হিত। এটার দূরত্ব ঢাকা থেকে ২৫ কি.মি এবং এটা নরসিংদি রোডে অবস্হিত। ১৮৮৯ সালে জমিদার রামরতন ব্যানার্জী ৪০ হেক্টর জমির উপর নির্মান করেন। তিনি ছিলেন নাটোর স্টেটের কোষাধ্যখ্খ এবং তিনি সততার জন্য উচ্চ পদে উন্নীত হন। তিনি বাড়ীটির ভিত্বি ও কাঠামো তৈরী করেন। তার মৃত্যুর পর তার পুত্র প্রতাপ চন্দ্র ব্যানার্জী একই বছর তার পুরানো বাড়ীর পেছনে আরেকটি প্রাসাদ তৈরী করেন। বিশাল জমিদার বাড়ীটিতে একশতর উপর কখ্খ রয়েছে। আর সবগুলো ঘরই কারুকার্য করা।
মুড়াপাড়া জমিদার বাড়ী
আর এ জমিদার বাড়ীটিতে আছে অতিথিশালা, কাছারিঘর, নাচঘর,
বৈঠকখানা, পূজামন্ডপ, ভাড়ার ঘর সহ বিভিন্ন অংশ। জগদিশ চন্দ্র ব্যানার্জী ১৯০৯ সালে এই ভবনটি সম্পন্ন করেন এবং তিনি নিজেই একজন জমিদার হয়ে ওঠেন। জগদিশ চন্দ্র ব্যানার্জী একজন জনপ্রিয় ব্যক্তি ছিলেন। তিনি দিল্লীর দুইবার কাউন্সিলর হিসেবে নির্বাচিত হন।
তিনি প্রজাদের জন্য অনেক কিছু তৈরী করেছিলেন। তিনি প্রজাদের প্রতি অনেক কঠোর ও ছিলেন।
তিনি ১৯৪৭ সালে দেশ বিভক্তির সময় কলকাতা চলে যান। কোনো প্রজা যদি সময়মতো খাজনা না দিত, তাহলে তিনি তাদের মাথার চুল ছেটে দিতেন। আবার অনেক সময় খাজনার জন্য তাদের ঘর বাড়ী জ্বালিয়ে দিতেন। জমিদার বাড়ীর মূল ভবনটি বর্তমানে মুড়াপাড়া ডিগ্রী কলেজ হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে। পাশেই ১৯৯৫ সালে আরো একটি প্রশাসনিক ভবন নির্মীত হয়।
কিন্তু এটি ইতিহাসের সাখ্খী হয়েও ধীরে ধীরে ক্খয়ে যাচ্ছে।

ম্রমন করতে পারেন-  ঢাকার গুলিস্তান, সায়দাবাদ অথবা যাত্রাবাড়ী থেকে আসিয়ান, গ্লোরী অথবা মেঘলা পরিবহন |  অথবা নরসিংদি ভৈরবগামী যেকোনো বাসে করে ভুলতা অথবা রূপসী বাস স্ট্যান্ড। তারপর রিকসায় জমিদার বাড়ী যাওয়া যাবে।
ডেমরাঘাট হয়ে উত্তরদিকের রাস্তা হয়ে মাঝিনা ঘাট পার হয়ে শীতলখ্খা নদী পার হলেই রূপগন্জের এই জমিদার বাড়ীটি।
মুড়াপাড়া জমিদার বাড়ী




Friday, April 28, 2017

মহেড়া জমিদার বাড়ি

মহেড়া জমিদার বাড়ী টাংগাইলের মির্জাপুর উপজেলায় অবস্হিত।
বর্তমানে এটি পুলিশ একাডেমি হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে।১৮৯০ সালে মহেড়া জমিদার বাড়ীর পত্তন ঘটে।
মহেড়া জমিদার বাড়ী
বাড়ীটি স্পেনের করডোভা নগরির আদলে গঠিত হয়েছিল। ১৯৭২দ্য সালে বাড়ীটি পুলিশ ট্রেনিং স্কুল হিসেবে উদ্যোগ গ্রহন করা হয়। ১৯৯০ সালে এটিকে পুলিশ ট্রেনিং সেন্টারে উন্নীত করা হয়।
বিশাখা সাগর নামে এক বিশাল দীঘি আছে জমিদার বাড়ীর সামনেই।
বাড়ীর প্রবেশ পথে রয়েছে দুটি সুরম্য গেট। বাড়ীটির পিছনে আছে পাসরা ও রানী পুকুর।
বাড়ীতে রয়েছে সুন্দর সুন্দর ফুলের বাগান। বাড়ীটিতে বিশাল আমের বাগান রয়েছে।
বিন্দু সাহা, বুদ্দু সাহা, হরেন্দ্র সাহা, কালীচরন সাহা এই জমিদারীর অংশ কিনে নেন।

মহারাজা লজ

চৌধুরী লজ
সাহারা ছিলেন ব্যবসায়ী শ্রেনী। সাহারা কলকাতার ডালের ব্যবসায়ী ছিলেন।
সাহাদের পরবর্তী বংশধরগন রায় চৌধুরী পদবী লাভ করেন। মহেড়া জমিদার বাড়ীটি প্রায় ১১৭৪ শতাংশ জমির উপর গঠিত।
মহেড়া জমিদার বাড়ীটি চারভাগে বিভক্ত। এদের নাম মহারাজা লজ, আনন্দ লজ, চৌধুরী লজ, কালীচরন লজ।বাড়ীটিতে প্রবেশের জন্য দুটি সিংহ দরজা রয়েছে।
ভবনগলোর কার্নিশ আর প্যানেল গুলো খুবই মনোরোম আর চোখ ধাধানো।
এ বাড়ীতে আছে কাছারী ভবন, নায়েব ভবন, রানী ভবন ও কর্মচারীদের থাকার জন্য ভবন।

Saturday, April 8, 2017

বালিয়াটি জমিদার বাড়ী

বালিয়াটি জমিদার বাড়ীটি ঢাকা বিভাগের মানিকগন্জ জেলার সাটুরিয়া উপজেলার বালিয়াটি গ্রামে অবস্হিত। এটি ১৯ শতকে নির্মিত, বাংলাদেশের একটি ঐতিহ্যবাহী প্রাসাদ।
এটি বালিয়াটি জমিদার বাড়ী হিসেবে পরিচিত।জমিদার বাড়িটি সাতটি স্হাপনা নিয়ে গঠিত।
এ ভবনটির কেন্দ্রীয় ব্লকটি যাদুঘর হিসাবে সংরক্খিত। ভবনটির বিভিন্ন অংশ বিভিন্ন উত্তরিধিকার দ্বারা নির্মিত হয়েছে।
বালিয়াটি জমিদার বাড়ী
ইতিহাস- (বালিয়াটি জমিদার বাড়ী )-
এ  জমিদার বাড়ীটি গোবিন্দ রাম সাহা প্রতিষ্ঠিত করেন।তিনি ১৮০০ সালের মাঝামাঝি  দিকে ব্যবসা করতো জানা যায় বাড়ীটি বাংলা ১৩০০ সালের ১লা বৈশাখ গৃহে প্রবেশ করে। এ বাড়ীর ইতিাস প্রায় দেডশ বছরের।
ভবনটি ৫.৮৮ একর জমির উপর নির্মিত।
ভবনটির আয়তন ১৬.৫৫৪ বর্গমিটার।বাড়ীটির সামনে একটি বড় পুকুর রয়েছে। পুকুরটা বর্তমানে জরাজীর্ন হয়ে আছে। এখানে ৭টি ভবনে মোট ২০০টি কক্খ রয়েছে।  এই জমিদার বাড়ীর প্রবেশদ্বার নতুন করে নির্মান করা হয়েছে। এ বাড়ীর প্রথম সারিতে ৪টা ভবন রয়েছে। মাঝখানের ভবন দুটো দুই তালা ও ভবনের কিনারার দুটো তিনতালা বিশিষ্ঠ। এর একটি প্রাসাদে আগে কলেজ ছিল, এখন তা পরিত্যক্ত রয়েছে।এর একটি ভবন দর্শকের জন্য উন্মুক্ত রাখা হয়েছে।
বালিয়াটি জমিদার বাড়ী
এই ভবনের ২তলায় একটি রং ভবন আছে।এতে দর্শকদের জন্য জমিদারদের ব্যবহিত জিনিস রাখা হয়েছে। এতে জমিদারদের ব্যবহৃত আয়না, অনেক সিন্দুক, ঝারবাতি, পালংক, চেয়ার।, শ্বেত পাথরের টেবিল ও ষার, আলনা, বেত ও কাঠের চেয়ার। এছাড়া ও ড্রয়ইং রুমে মূল্যবান ঝারবাতি রয়েছে। এ রুমের দেয়ালে হাতে আঁকা ছবি রয়েছে | তিনটে ভবন নিয়ে অন্দর
মহল।  এতে অতিথিদের থাকার ঘর, পরিচারিকাদের ঘর ও রন্ধনশালা ছিল।


Saturday, July 30, 2016

Alexandria light house

Ptolemic kingdom  built this light house. It was built between 280 and 247 BC.
Its height between 393 to 450  feet (120 to 137m).
It is the one of the oldest seven wonders. In the world it was one of the tallest man made structures and for many centuries. By three earthquakes it was damaged  between 956 AD to1323 .  Until 1480 it was the third tallest ancient structure in the world. Alexandria city was founded by Alexander the great in 332 BC. Its east side became the great Harbour and its west side  lay on port of Eunostos. 
Construction - The light house was constructed  in 3rd century BC.  It was completed during the second Ptolemy and it took twelve years to complete.   And its cost was 800 talents. At the top its light was produced with a furnace.  It was built by solid lime stone. It was constructed with large  blocks light colored stone. It  has three stages.
Lower square section that has a central core , octagonal section at middle stage, and 
circular section at the top . A mirror was positioned at its appex and during the day  reflected  sunlight.  At night fire was lit.

Alexandria light house

Alexandria light house

Alexandria light house