মহেড়া জমিদার বাড়ী টাংগাইলের মির্জাপুর উপজেলায় অবস্হিত।
বর্তমানে এটি পুলিশ একাডেমি হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে।১৮৯০ সালে মহেড়া জমিদার বাড়ীর পত্তন ঘটে।
বাড়ীটি স্পেনের করডোভা নগরির আদলে গঠিত হয়েছিল। ১৯৭২দ্য সালে বাড়ীটি পুলিশ ট্রেনিং স্কুল হিসেবে উদ্যোগ গ্রহন করা হয়। ১৯৯০ সালে এটিকে পুলিশ ট্রেনিং সেন্টারে উন্নীত করা হয়।
বিশাখা সাগর নামে এক বিশাল দীঘি আছে জমিদার বাড়ীর সামনেই।
বাড়ীর প্রবেশ পথে রয়েছে দুটি সুরম্য গেট। বাড়ীটির পিছনে আছে পাসরা ও রানী পুকুর।
বাড়ীতে রয়েছে সুন্দর সুন্দর ফুলের বাগান। বাড়ীটিতে বিশাল আমের বাগান রয়েছে।
বিন্দু সাহা, বুদ্দু সাহা, হরেন্দ্র সাহা, কালীচরন সাহা এই জমিদারীর অংশ কিনে নেন।
সাহারা ছিলেন ব্যবসায়ী শ্রেনী। সাহারা কলকাতার ডালের ব্যবসায়ী ছিলেন।
সাহাদের পরবর্তী বংশধরগন রায় চৌধুরী পদবী লাভ করেন। মহেড়া জমিদার বাড়ীটি প্রায় ১১৭৪ শতাংশ জমির উপর গঠিত।
মহেড়া জমিদার বাড়ীটি চারভাগে বিভক্ত। এদের নাম মহারাজা লজ, আনন্দ লজ, চৌধুরী লজ, কালীচরন লজ।বাড়ীটিতে প্রবেশের জন্য দুটি সিংহ দরজা রয়েছে।
ভবনগলোর কার্নিশ আর প্যানেল গুলো খুবই মনোরোম আর চোখ ধাধানো।
এ বাড়ীতে আছে কাছারী ভবন, নায়েব ভবন, রানী ভবন ও কর্মচারীদের থাকার জন্য ভবন।
বর্তমানে এটি পুলিশ একাডেমি হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে।১৮৯০ সালে মহেড়া জমিদার বাড়ীর পত্তন ঘটে।
মহেড়া জমিদার বাড়ী |
বিশাখা সাগর নামে এক বিশাল দীঘি আছে জমিদার বাড়ীর সামনেই।
বাড়ীর প্রবেশ পথে রয়েছে দুটি সুরম্য গেট। বাড়ীটির পিছনে আছে পাসরা ও রানী পুকুর।
বাড়ীতে রয়েছে সুন্দর সুন্দর ফুলের বাগান। বাড়ীটিতে বিশাল আমের বাগান রয়েছে।
বিন্দু সাহা, বুদ্দু সাহা, হরেন্দ্র সাহা, কালীচরন সাহা এই জমিদারীর অংশ কিনে নেন।
মহারাজা লজ |
চৌধুরী লজ |
সাহাদের পরবর্তী বংশধরগন রায় চৌধুরী পদবী লাভ করেন। মহেড়া জমিদার বাড়ীটি প্রায় ১১৭৪ শতাংশ জমির উপর গঠিত।
মহেড়া জমিদার বাড়ীটি চারভাগে বিভক্ত। এদের নাম মহারাজা লজ, আনন্দ লজ, চৌধুরী লজ, কালীচরন লজ।বাড়ীটিতে প্রবেশের জন্য দুটি সিংহ দরজা রয়েছে।
ভবনগলোর কার্নিশ আর প্যানেল গুলো খুবই মনোরোম আর চোখ ধাধানো।
এ বাড়ীতে আছে কাছারী ভবন, নায়েব ভবন, রানী ভবন ও কর্মচারীদের থাকার জন্য ভবন।
No comments:
Post a Comment