জালালুদদীন মুহাম্মদ রুমী ১২০৭ সালে আফগানিস্তানের বালখ নামক জায়গায় জন্ম গ্রহন করেন।
তিনি ছিলেন একজন ফার্সি কবি, ইসলামি ব্যাক্তিত্ব,সুফি, ধর্মতাত্তিক, অতীন্দ্রবাদী, আইনগ্গ |
তিনি মধ্য এশিয়া, দক্খিন এশিয়া, গ্রীক, তুর্কির সব মুসলিমদের মধ্যে ব্যাপক সমাদৃত ।
তার সারা বিশ্বে বিভিন্ন ভাষায় অনুবাদ করা হয়েছে। তার কবিতাগুলোতে তুর্কি, আরবী ও গ্রীক ভাষা ব্যাবহার করেছেন। তার লেখা মসনবী ফার্সী ভাষায় লেখা সবচেয়ে শ্রেষ্ঠ কাব্য গ্রন্থ।
তিনি নাজিমউদ্দীন কোবরার বংশধর ছিলেন।
তিনি জীবনের বেশিরভাগ সময় সালতানাত ও পারস্যে কাটিয়েছেন।তার পিতা ছিলেন বাহাউদ্দীন ওয়ালাদ। তার পিতাও আইনগ্গ, ধর্মতাত্তিক এবং অতীন্দ্রবাদী খাতুন।
রুমীর মা ছিলেন মুইমিনা খাতুন। রুমীর মা ইসলাম ধর্মের হানাফি, মাজহাবী প্রচারনা করতেন।
রুমি গজল রচনা করতেন যা দেওয়ানি ই কবির বা দেওয়ান শামস তাবরিজিতে সংগৃহীত হয়।
তার শিখ্খার বিষয় বস্তুু ছিল তাওহিদ শিখ্খা। রুমির কাব্যকে দুটি প্রধান ভাগে ভাগ করা হয়েছে চতুষ্পদী ষ্লোক ও গজল। গাদ্যসমূহকে পত্র, প্রবন্ধ ও সাতটি ধর্মাপদেশে ভাগ করা হয়েছে।
তার উল্লেখযোগ্য কাব্য হচ্ছে মাতনাওয়ে মানিউয়ি, এতে ২৭০০ লাইনের ফার্সী কবিতা আছে।
রুমির শিষ্যরা ১২৭৩ সালে তার মৃত্যুর পর মাওলানা সুফী ক্রম প্রতিষ্ঠা করে।
তার একমাত্র পুত্র সুলতান ওয়ালাদ মৃত্যুর পর
মসনবী রবনামা বইয়ের লেখককে এই ক্রমের প্রধান করা হয়।
তিনি ১২৭৩ সালের ১৭ই ডিসেম্বর কোনিয়ায় মারা যান।
তিনি ছিলেন একজন ফার্সি কবি, ইসলামি ব্যাক্তিত্ব,সুফি, ধর্মতাত্তিক, অতীন্দ্রবাদী, আইনগ্গ |
তিনি মধ্য এশিয়া, দক্খিন এশিয়া, গ্রীক, তুর্কির সব মুসলিমদের মধ্যে ব্যাপক সমাদৃত ।
তার সারা বিশ্বে বিভিন্ন ভাষায় অনুবাদ করা হয়েছে। তার কবিতাগুলোতে তুর্কি, আরবী ও গ্রীক ভাষা ব্যাবহার করেছেন। তার লেখা মসনবী ফার্সী ভাষায় লেখা সবচেয়ে শ্রেষ্ঠ কাব্য গ্রন্থ।
তিনি নাজিমউদ্দীন কোবরার বংশধর ছিলেন।
তিনি জীবনের বেশিরভাগ সময় সালতানাত ও পারস্যে কাটিয়েছেন।তার পিতা ছিলেন বাহাউদ্দীন ওয়ালাদ। তার পিতাও আইনগ্গ, ধর্মতাত্তিক এবং অতীন্দ্রবাদী খাতুন।
রুমীর মা ছিলেন মুইমিনা খাতুন। রুমীর মা ইসলাম ধর্মের হানাফি, মাজহাবী প্রচারনা করতেন।
রুমি গজল রচনা করতেন যা দেওয়ানি ই কবির বা দেওয়ান শামস তাবরিজিতে সংগৃহীত হয়।
তার শিখ্খার বিষয় বস্তুু ছিল তাওহিদ শিখ্খা। রুমির কাব্যকে দুটি প্রধান ভাগে ভাগ করা হয়েছে চতুষ্পদী ষ্লোক ও গজল। গাদ্যসমূহকে পত্র, প্রবন্ধ ও সাতটি ধর্মাপদেশে ভাগ করা হয়েছে।
তার উল্লেখযোগ্য কাব্য হচ্ছে মাতনাওয়ে মানিউয়ি, এতে ২৭০০ লাইনের ফার্সী কবিতা আছে।
রুমির শিষ্যরা ১২৭৩ সালে তার মৃত্যুর পর মাওলানা সুফী ক্রম প্রতিষ্ঠা করে।
তার একমাত্র পুত্র সুলতান ওয়ালাদ মৃত্যুর পর
মসনবী রবনামা বইয়ের লেখককে এই ক্রমের প্রধান করা হয়।
তিনি ১২৭৩ সালের ১৭ই ডিসেম্বর কোনিয়ায় মারা যান।
No comments:
Post a Comment