Saturday, March 25, 2017

ফোরহেড ব্যান্ড

আজকাল হেয়ার ব্যান্ড পরা পুরাতন ফ্যাশন। এখন আর কেউ এরকম পরতে পছন্দ করেনা।
ফোরহেড ব্যান্ড এখন ফ্যাশনোবোল। মা খালারা আগে কপালে টায়রা পরতেন।
ফোরহেড ব্যান্ভ পরাই এখন বেশী ফ্যাশনোবল স্টোন দেয়া চেন, হালকা পুঁতি বা ফুলের ব্যান্ড দিয়ে ও আপনি সাজতে পারেন। যে কেউ চাইলে এরকম সাজতে পারেন। এখন এরকম ব্যান্ড অনেক জনপ্রিয়।
বন্ধুদের মাঝে আপনাকে অনুষ্ঠানে খুব ফ্যাশনেবল দেখাবে |  আপনি সাজতে পারেন ফ্লোরাল ব্যান্ড দিয়ে, ফুলের মত স্নিগ্ধতায়। নিজেকে আভিজাত্যময় করে তুলতে আপনি মুক্তো ও হীরা খচিত ব্যান্ড পরতে পারেন। বেশী ঝকমকে পরতে না চাইলে হালকা ধরনের চেইন পরতে পারেন।
সুন্দর ড্রেসের সংগে হালকা চেইন ভাল লাগবে।



Monday, March 20, 2017

পাহাড়ি ফুল

বন তেজপাতা- এ গাছ ছোট আকৃতির ও শাখা প্রশাখাযুক্ত।এর বৈজ্ঞানিক নাম- Melastoma malabathricum.এর পাতা দেখতে তেজপাতার মত ,তাই একে বন তেজপাতা বলে।
এটির ফুল বেগুনী রংয়ের পাঁচ পাপড়ি বিশিষ্ঠ আর মাঝখানে হলুদ রংয়ের।
Melastoma malabathricum
এই ফুল বর্ষাকালে বেশী ফুটে। এটি বীজ ও কাটিংয়ের মাধ্যমে বংশ বিস্তার করে।
এ ফুলের আদিনিবাস আমেরিকা।এটি আমেরিকাতে  নক্সিয়াস উইড হিসাবে পরিচিত।
এটির ফল পাকলে খাওয়া যায়। এর ফল খেতে মিষ্টি।  এর ডগার পাতা
শাক হিসেবে খাওয়া যায়।
ঔষধি গুন- এর পাতা পেটের অসুখ ও আমাশয় নিরাময়ে ব্যবহার করা যায়।


লান্টানা বৈজ্ঞানিক নাম ( Lantana Camara)
এটি ছোট ঝোপাকৃতির গাছ।
 এর ডালপালা ছড়ানো।এর পাতা ছোট সবুজ। এটার ফুল হলুদ, লাল ও হালকা গোলাপি রংয়ের। এর আদিবাস আমেরিকা | এ গাছের পাতা গবাদি পশুর জন্য বিষাক্ত। এটি পৃথিবীর প্রায় ৫০টি দেশে ছড়িয়ে পড়েছে।এর ফুলগুলো ফোটার পর রং বদলায়। এর ফুল পীত থেকে কমলা, কমলা থেকে লাল রংয়ের হয়।পলিনেশন হওয়ার পর এর ফুল রং বদলায়।
Lantana Camara
এর ফল আন্গুরের থোকার মত, কাঁচা অবস্হায় সবুজ থাকে আর পাকলে গাড় বেগুনী রংয়ের হয়।
এর ফল পাকলে মিষ্টি হয়। পাখী এবং অন্যান্য পশুরা এই ফল খায়।
ব্যবহার- এটি আসবাবপত্র মেরামতের কাজে ব্যবহার করা হয়, যেমন চেয়ার, টেবিল।
Lantana Canada fruit

ঔষধি গুন- এটি ছত্রাকনাশক, কীটনাটক ও এন্টিমাইক্রোবায়াল হিসাবে ব্যবহার হয়।
এছাড়া এটি চর্ম রোগ, ক্যানসার,হাম, চিকেন পক্স, আলসার, রেবিস,এজমা চিকিৎসায় ব্যবহার করা হয়।

Saturday, March 18, 2017

নিয়াজ মোহাম্মদ চৌধুরীর গান



নিয়াজ মোহাম্মদ চৌধুরী
নিয়াজ মোহাম্মদ চৌধুরী বাঁংলাদেশের একজন বিশিষ্ট সংগীত ব্যক্তিত্ব । যারা সংগীত বোঝেন ,তাদের অনেক প্রিয় শিল্পী তিনি। তার কাছ থেকে তালিম নিয়ে অনেকেই সংগীতে প্রতিষ্ঠিত হয়েছেন |
   তিনি ১৯৫২ সালের ১৩ই জানুয়ারী জন্মগ্রহন করেন।তিনি ওস্তাদ আয়াতুল্লাহ খানের নিকট থেকে  নেন। পরে  উপমহাদেশের দুই বিখ্যাত শিল্পী ওস্তাদ আমানত আলী খান ও ওস্তাদ ফতেহ আলী খানের কাছ থেকে প্রশিখ্খন নেন।তিনি ইউনিভার্সিটি অফ লন্ভনে লেকচারার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।তার গাওয়া জীবনান্দ হয়ে, আজ এই বৃষ্টির কান্না দেখে, সুখ আমার সুখ এমন আরো জনপ্রিয় গান রয়েছে।
তার লেখা একটি খুবই জনপ্রিয় গান
শিল্পী নিয়াজ মোহাম্মদ চৌধুরী
এলবাম- জীবনান্দ
সুরকার- মোহাম্মদ শাহনেওয়াজ
গীতিকার- ওসমান শওকত

কথা -
জীবনান্দ হয়ে সংসারে আজো আমি
সবকিছু ভুলে যেন করিলেম দেন
তুমিওতো বেশ আছো,ভালই আছো।
কবিতায় পড়া সেই বনলতা সেন॥
টানা টানা চোখে কালি পড়েনি কোন
হাসলেও গালে টোল পড়ে এখনো
কি যাদু জানে তা বিধাতা জানেন
কবিতায় পড়া সেই বনলতা সেন॥
পরিপাটি বেশবাস এখনো আছে
ঘটনার কোন রেশ নেইতো কাছে
এভাবে সবাইকি থাকতে পারে
কবিতায় পড়া সেই বনলতা সেন॥