Showing posts with label Fashion. Show all posts
Showing posts with label Fashion. Show all posts

Friday, December 22, 2017

প্লাস্টিকের বোতল দিয়ে ডেকোরেশন

প্লাস্টিকের বোতল দিয়ে অনেক সুন্দর সুন্দর আকর্ষনীয় জিনিস তৈরী
করতে পারেন।

১. ঝারবাতি-   বোতলের নিচের অংশ কেটে রং করে নিন। রং শুকিয়ে যাবার পর আঠা বা ফুটো করে
জোড়া দিন।
ভেতরে সেট করুন পছন্দমতো লাইট। এবার তৈরী হয়ে গেল অন্যরকম ঝাড় বাতি।
এর খরচ খুব সামান্য। এটা বানিয়ে পরিবারের  সবাইকে চমক দিতে পারেন।
প্লাস্টিকের বোতল দিয়ে তৈরী ঝারবাতি


২. মাছের পিঠের মতো ঝারবাতি - একটা বড় বোতল নিয়ে নিচের অংশ কেটে ফেলুন। এখন ওয়ানটাইম ইউজ প্লাস্টিকের চামচের ডাটা কেটে ফেলুন । এবার
চামচের উপরের অংশ আঠা দিয়ে বোতলের গায়ে সেট করুন। মাছের আঁশের মতো করে বসান।
বোতলের মুখের জায়গায় সেট করুন আরো কিছু চামচের মাথা। এতে মুখটা ঢাকা পড়ে যাবে। এবার একটা বাল্ব তারের সাথে সংযুক্ত করে দিয়ে বোতলের ভিতর দিয়ে ঢুকিয়ে দিতে হবে। এবার তৈরী হয়ে গেল ঝুলানো ল্যাম্প।

প্লাস্টিকের বোতল দিয়ে তৈরী ঝুলন্ত ল্যাম্প

Thursday, October 26, 2017

মোমের গোলাপ তৈরী

ঘরে বসে মোম দিয়ে সহজেই গোলাপ তৈরী করা যায়। দেখে জটিল মনে হলেও আসলে তেমন জটিল নয়। এটি তৈরী করতে উপকরন কম লাগে।




এটা তৈরী করতে লাগবে প্রয়োজনীয় উপকরন -



গোলাপি রংয়ের গলানো কিছু মোম
সাদা রংয়ের মোমবাতি
মোটা রশি যা সলতে হিসেবে ব্যবহার হয়
ফুটন্ত গরম পানি
একটা লাঠি
ছুরি



তৈরী পদ্ধতি
একটা বাটিতে গোলাপি রংয়ের মোম ও সাদা রংয়ের কোরানো মোম নিন।
খেয়াল রাখতে হবেযে গোলাপী রংয়ের মোমের অংশ যেন বেশী থাকে।

এরপর একটা গামলায় গরম পানি নিয়ে মোমের বাটির উপর বসিয়ে
দেন, যেন মোম গলে যায়।  মাঝে মাঝে লাঠি দিয়ে মোম দুটিকে মিশিয়ে দিতে হবে।
একটা কাঠের বোর্ডের উপর গলানো মোম ঢেলে ছোট ছোট বৃত্ত তৈরী
করুন |   এই বৃত্তগুলোর শেপের উপর নির্ভর করবে গোলাপের পাপরিগুলোর সাইজ কেমন হবে।
বড় গোলাপ করতে চাইলে বৃত্তগুলোও বড় আকারের করতে হবে।
কমপক্ষে ৬টির কমে বৃত্ত তৈরী করা যাবেনা।  তা নাহলে গোলাপ দেখতে সুন্দর লাগবেনা।
মোমের বৃত্তগুলো একটু নরম থাকতে থাকতে ছুরি দিয়ে তুলে ফেলুন।
ছবির মতো করে রশির গা ঘেষে গোলাপের পাপড়ির মতো করে প্যাচাতে থাকুন।
এবার দেখুন গোলাপের মতো লাগছে কিনা।

এবার চাইলে যেকোনো ফুলদানিতে রাখতে পারেন।

Thursday, August 31, 2017

ফেলে দেওয়া জিনিস দিয়ে গয়না তৈরী করুন

ফেলে দেওয়া জিনিস দিয়ে হার, দুল, ব্রেসলেট ইত্যাদি তৈরী করতে পারেন। যেমন তার দিয়ে হার, কয়েন দিয়ে দুল, কাগজের দুল, জিনস দিয়ে ব্রেসলেট, বোতাম দিয়ে নেক পিস, লুডোর ছক্কা দিয়ে দুল,চাবি দিয়ে হার, সিডি দিয়ে জুতা ইত্যাদি। সার্কিটের মোটা তারকে রং করে হাতের আংগুলের মধ্য পেচিয়ে গোল করেএকটির মধ্যে আরেকটি ঢুকিয়ে তৈরী করুন ট্রেন্ডি হার। পুরানো কয়েন থাকলে তৈরী করতে পারেন দুল। কয়েনের মাথায় ছিদ্র করে পুরানো দুলের পুতির সাথে লাগিয়ে দিতে পারেন।
কাগজের দুল- পাতলা পিজবোর্ডেলাগিয়ে পছন্দমত কাগজ আঠা লাগিয়ে মুড়ে দিন।
এরপর এটিকে ফলের মত আকৃতিতে সেলাই করে নিতে হবে।এরপর পুরনো কানের দুলের উপরের অংশের সাথে লাগিয়ে নিন।আর তৈরী হয়ে গেল কানের দুল।
ফেলে দেয়া জিনিস দিয়ে তৈরী গহনা
ব্রেস্টলেট তৈরী-  পুরনো জিনসকে হাতের মাপমতো কেটে টুকরো করে নেন এবং এতে পুতি বা স্টোন বসিয়ে সেলাই করে নিন। এবার টুকরাগুলির একপ্রান্তে একটি বোতাম ও আরেক প্রান্তে একটি বোতামঘর বানিয়ে নিন। আপনার তৈরী হয়েগেল ব্রেসলেট। নেকপিস তৈরী- পুরানো বোতাম নিন এবং একটা চেনের মধ্যে গেথে দিন, আর তৈরী হয়ে গেল আপনার নেকপিস |
লুডোর ছক্কা দিয়ে দুল- লুডোর ছক্কার উপর একটা স্টিক আঠা  দিয়ে লাগিয়ে নিন|আপনার কানের দুল তৈরী হয়ে গেল।
চাবি দিয়ে হার-  পুরানো চাবিকে আপনার পুরানো হারের লকেটের সাথে জুড়ে দিলেই আপনার নেকপিস তৈরী। পুরানো ফেলে দেওয়া অনেক জিনিস দিয়ে আমরা এরকম অনেক কিছুৈ তৈরি করতে পারি। 

Tuesday, August 29, 2017

লাল রং তৈরির ইতিহাস

মেহেদি গাছ
লাল রং দীর্ঘ তরঙ্গ দৈর্ঘ বিশিষ্ঠ একটা রঙ। অতি প্রাচীনকাল থেকেই লাল রঙের ব্যবহার হয়।
দক্ষিন আফরিকার একটা গুহা থেকে প্রত্নতাত্তিক শিলা দেখে প্রমানিত হয়যে, ১,৭০০০০ থেকে ৪০,০০০ বছর আগে মানুষলাল রংয়ের কাদার সাথে আয়রন অক্সাইড মিশিয়ে তাদের শরীরে রং
করতো।আর এরকম ব্যবহার হতো আধুনিক প্রস্তর যুগে। চীনের বেইজিংয়ের ঝুকুদিয়ান গুহায় লাল হেমাটিট পাউডারের গুড়ার ব্যবহারের প্রমান পাওয়া যায়, যা ৭০,০০০ বছর আগের।
লাল, কালো এবং সাদা রং ছিল অতীতের প্রথমদিকের ব্যবহার করা
লাল রং
রং। মাদ্দার নামক একধরনের গাছের মূল থেকে লাল রং তৈরী করা হছিল।  প্রাচীন মিশরীয়দের সাথে লাল রং ঐতিহ্য হিসেবে ছিল। প্রাচীন মিশরীয় রমনীরা লাল অকরি তাদের চিবুক ও ঠোট রাঙাতে রূপসজ্জায় ব্যবহার করতো। তারা চুল ও নখ রাঙাতে মেহেদি ব্যবহার করতো। প্রাচীন মিশরীয়রা রুবিয়া গাছের শিকড় দিয়ে রং তৈরী করতো যা পরবর্তীতে আলিজেরিন নামে পরিচিতি পায়।
লাল লেড প্রাচীন পারসিয়ান ও ভারতে চিত্র আঁকতে ব্যবহৃত হতো। প্রাচীন মহেন্জদারো সভ্যতায় তার প্রমান পাওয়া যায়। আজকাল এশিয়ার অনেক দেশে বিয়ের পোষাক লাল রংয়ের হওয়া
একটা ঐতিহ্য।
রুবিয়া টিংটরাম গাছের মূল


Friday, July 28, 2017

বাঁশ ও বেতের শিল্প

বাঁশ ও বেতের শিল্প বাংলাদেশের একটি প্রাচীন শিল্প। অাগে বাঁশ ও বেতের গৃহস্হালি তৈরীর জন্য আলাদা এক সম্প্রদায় ছিল, তাদের বলা হতো হাঁড়ি সম্প্রদায়। এ শিল্প বিশেষ এলাকা ভিত্তিক হলেও মোটামোটি সারা দেশ জুড়েই ছড়িয়ে আছে। বাঁশ হচ্ছে এক ধরনের বড় ঘাস শ্রেনীর।

কয়েক ধরনের বাঁশের মধ্যে শুধু মাকলা বাঁশ দিয়ে গৃহস্হালি উপকরন ও সৌখিন জিনিসপত্র বানানো সম্ভব। সারা দেশ জুড়েই বাঁশ শিল্প ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে। সহজলভ্য হওয়ায় এ পন্যের গ্রহনযোগ্যতাও অনেক বেশী। বাংলাদেশে উচ্চ, মধ্য ও নিম্ন সব পরিবারেই এর ব্যবহার দেখা যায়।

শহরের থেকে গ্রামেই বাঁশের তৈরী উপকরনের চাহিদা ও ব্যবহার বেশী। বাঁশের তৈরী বিভিন্ন উপকরন যেমন, ডালা, কুলা, ঝাড়ু, খলই, ঝাকা, চালুনি, চাতাল, মাথাল, পলো, ছিপ, মাছ ধরার চাই, বাঁশের টুকরি, হাতপাখা ইত্যাদি।

এছাড়া নানাপ্রকার শৌখিন জিনিস তৈরী করা হয় যেমন, ফুলদানি, বুকসেলফ, মোড়া, ওয়ালম্যাট, শোপিস, চামচ, খূন্তি, কলমদানি, খেলনা সামগ্রি ইত্যাদি। চেয়ার, টেবিল, সোফা, ডাইনিং টেবিল, অফিস পার্টিসন, আলমারী ইত্যাদি তৈরীতে গোল্লা বেতের প্রয়োজন। দেশে গোল্লা বেতের সরবরাহ কম হওয়াতে ভারত,মায়ানমার ও ইন্দোনেশিয়া থেকে এই বেত আসে।


পাহাড়ি এলাকায় চিকন বাঁশ জন্মে। এ বাঁশ উন্নত। উত্তরান্চলে জন্মে কান্চন ভারত।  বাঁশ ও বেতের ফার্নিচারের ব্যবহার শুরু হয় প্রথম সিঙ্গাপুর ও ভারতে। ভারত থেকে আমাদের দেশের সিলেটে এ শিল্প আসে। বর্তমানে বেত শিল্পের বাজার মন্দা।

Friday, May 19, 2017

মনিপুরী তাতশিল্প

মনিপুরী তাতশিল্প বাংলাদেশের প্রাচীন ঐতিহ্য।  মনিপুরীরা বাংলাদেশের সিলেট বিভাগে বসবাস করে। আঠারশ শতক থেকে মনিপুরীরা এখানে বসবাস করছে। মনিপুরী নারীদের হাতেবোনা তাতের জন্য অনেক সুখ্যাতি রয়েছে।   শ্রীমন্গল ও মৌলভীবাজার জেলার কমলগন্জের ৬০টি গ্রাম মনিপুরী তাতশিল্পের জন্য বিখ্যাত। মনিপুরী নারীদের তাতশিল্পকে তাদের সমাজে বিয়ের খেত্রে পূর্ব অভিগ্গতা হিসেবে ধরা হয়।    মনিপুরীদের বস্ত্র তৈরীর কল তিন ধরনের যেমন কোমরে বাঁধা তাত,
হ্যান্ডলুম তাত ও থোয়াং।  মনিপুরীরা এই তাতগুলো দিয়ে লেডিস চাদর, মাফলার, তোয়ালে,শাড়ী, গামছা, মশারী, স্কার্ফ,টেবিল ক্লথ ইত্যাদি। নিজেদের প্রয়োজন মিটাতেই মনিপুরী সম্প্রদায়দের মধ্যে তাত শিল্প গড়ে উঠেছিল। এখন বাংগালী সমাজেও ওদের তাত শিল্পের সামগ্রী ব্যাবহৃত ও সৌখীন্য।
মনিপুরী বস্ত্র
মনিপুরীদের তৈরী নকশী ওড়না, নকশী শাড়ী ও ডিজাইনের শীতের চাদর বাংগালী সমাজে খুবই নন্দিত। গ্রীষ্মকালে  মনিপুরীরা তুলার সূতা ব্যাবহার করে।  এবং শীতকালে তারা
উল ও পলেস্টারের সূতা ব্যাবহার করে। বর্তমানে বাজার থেকে তারা সূতি সূতা কিনে।
মনিপুরীরা খুবই আকর্ষনীয় রংয়ের ফানেক তৈরী করে। প্রতদিন পরার জন্য তারা সমতল পাড়ের কাপড় তৈরি করে ও বিশেষ অনুষ্ঠানের জন্য টেম্পল মোটিফ তৈরী করে।

মনিপুরী তাত



মনিপুরী শাড়ী

Thursday, April 6, 2017

পাটের তৈরী পন্য

পাট শিল্প বাংলাদেশের একটি বহুমুখী শিল্প। রফতানিতে পাটশিল্প বড় ভূমিকা পালন করছে।
রাজধানীর খামারবাড়ীর কৃষি ইনস্টিটিউটের সামনে পাটপন্যের মেলা
বসে তিন দিনের জন্য। এই মেলাতে ঢুকতেই পাটের তৈরি গেইট , সত্যি খুবই দৃষ্টি নন্দনিয়।
মেলাতে প্রদর্শিত হয়েছে নানারকমের মন মাতানো পাট পন্য। পাটের তৈরী পোশাক, পাটের ঢেউটিন, পাটপাতার চা থেকে তৈরী
পাটের তৈরী গেইট

পলিথিন ব্যাগ, শপিং ব্যাগ, পাটের তৈরী লান্স ব্যাগ, ট্রাভেল ব্যাগ, লেডিস ব্যাগ, লেডিস পাউস,পাাটের তৈরী শো পিস, মেয়েদের নানা অলংকার যেমন, গলার হার, কানের দুল, নাক ফুল,পার্স, খেলনা, ফুলদানি, ফুল, টিস্যুবক্স, ওয়ালমেট,ফুলের টব, দোলনা, সিকা, ঝোলানো বাতি, ঝোলানো ফুলদানি
এ্ছাড়া রয়েছে সোফা কভার, বেড শীট, জ্যাকেট, জুট সুজ ইত্যাদি।  পাটের শাড়ী, ল্যাপটপ ব্যাগ, টেবিল ম্যাট, পাটের শাড়ী,শতরন্জি ও
অন্যান্য গিফট আইটেম সহ প্রায় ১৮ থেকে ২০ জাতের পাটজাত পন্য
পাটের তৈরী ঢেউটিন

তৈরী করে ও বাজারজাত করে জারমাটজ লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানটি নারী উদ্যক্তাদের নিয়ে কাজ করে।
জার্মান, ইউরোপসহ অনেক দেশে এ পাটপন্য রপ্তানি করা হয়।
বাংলাদেশ পাটপন্যের দেশ, সোনালী আঁশের দেশ, সোনার দেশ।
আমরা বাংলাদেশীরা যদি এসব পাটপন্য কিনে নিজেরা ব্যবহার করি, তাহলে এদেশের পাটশিল্প উন্নতি ও বিকাশ ঘটবে। সবাই আমরা পাট
শিল্পকে এগিয়ে যেতে সহযোগিতা করি।



পাটের তৈরী সোফা     

Saturday, March 25, 2017

ফোরহেড ব্যান্ড

আজকাল হেয়ার ব্যান্ড পরা পুরাতন ফ্যাশন। এখন আর কেউ এরকম পরতে পছন্দ করেনা।
ফোরহেড ব্যান্ড এখন ফ্যাশনোবোল। মা খালারা আগে কপালে টায়রা পরতেন।
ফোরহেড ব্যান্ভ পরাই এখন বেশী ফ্যাশনোবল স্টোন দেয়া চেন, হালকা পুঁতি বা ফুলের ব্যান্ড দিয়ে ও আপনি সাজতে পারেন। যে কেউ চাইলে এরকম সাজতে পারেন। এখন এরকম ব্যান্ড অনেক জনপ্রিয়।
বন্ধুদের মাঝে আপনাকে অনুষ্ঠানে খুব ফ্যাশনেবল দেখাবে |  আপনি সাজতে পারেন ফ্লোরাল ব্যান্ড দিয়ে, ফুলের মত স্নিগ্ধতায়। নিজেকে আভিজাত্যময় করে তুলতে আপনি মুক্তো ও হীরা খচিত ব্যান্ড পরতে পারেন। বেশী ঝকমকে পরতে না চাইলে হালকা ধরনের চেইন পরতে পারেন।
সুন্দর ড্রেসের সংগে হালকা চেইন ভাল লাগবে।



Saturday, September 3, 2016

Tikli ( Tikka)

Tikli is a nice ornament for womens. Wearing tikli is as a symbol of a bride  during  her marrage and  wears above eyebrows of bride. In the opinion of Hindu, they believe that tikli may protect the bride from bad energy.
Single tikka
There are various types of  fashionable tikkas are available in the market. such as Single strand tikka, Double Strand Maang Tikka, Modern double Maang Tikka,
Side tikka, Multi-chain tikka, Multi-Strained Tikka, Drape-Style Tikka( Mor Patti), Side Maang, Tiara Tikka, Headband Tikka, Triangular Jhumar, Chand Tikka, Jewelled Chain Tikka, Full Strand Tikka, Top Tikka etc.  A
Multi strand tikka
small Jhumka attached at the end of the tikli in single strand design. Side swooped chain with tikka is a unique and stunning style
It looks nice with  any part of hair style. Triangular Jhumur is a unique Pakistani style.
Multiple chain with tikka looks  bride  so extravagant .  The hidden  maang style looks fancy and subtle to briand Tiara tikka looks like a crown or a tiara and attached with two separate strands. It is simple and small.The full stand tikka has no pendant and it dropped across one side of the women,s hair.It looks elegant.
Side tikka

Double strand maang tikka

Tuesday, August 9, 2016

Alharamain perfumes Attar

  Attar -       Attar is a natural fragrance oil and collected from botanical substance. It is a natural perfume and collected with distilled water. Attars made distilled with water flowers, herbs, spices and various types of natural substance. Mostly Attars are alcholol free and used by many Muslim men and womens. It has been used about 5000 years old tradition in the world. It was first uses in ancient Iraq (Mesopitemia ) and Persy. Attar is an Arabic word , means scent. and derived from Persian and it means fragrance.
Alharamain Marjan Attar
                                                                                   
Alharamain Lamsa Sliver Attar
         

  Alharamain perfumes  Attar has been founded by Mahtubur rahman of Bangladeshi businessman in abroad .His father kazi Abdul hauque  was travelled first  to Makka  in 1970 and started his perfume business there. His first smelt perfume was Oudh.    His eldest son name mahtubur rahman(nasir) is the present owner and chairmen of Alharamain compoany.This company involved in the world in a broad range. In Dubai, they moved their perfume company in 1981.  This factory acquired and established in a large land which is 174 ,477 sq ft. And it has midern facility.  It produces thousands of different flavours. It has manufacturing capacity  about million of pieces.This perfume company based on UAE and it has many branches in others country such as
Oman, Qatar, Bahrain, Kuwait, Singapur, Malaysia, Bangladesh, USA, UK and Soudiarabia . Its first  released was in the holy city of Makka in 1970. Its perfume quality is high and its ingredients are highest quality.This are the highest quality and largest manufacturer perfume in the world.There are various types of famous  fragrance perfumes are made such as Msk , Amber, Oud, Jasmin, Agarwood, Frankincense Rose,Damask rose  It has heritage to nurtured and inspired to the human spirit.


Alhara main White Oudh Attar
                                                
Alharamain. Madinah Attar



Kazi Abdul hauque ( Alharamain perfume company founder)